বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প সমস্যা ও সম্ভাবনা রচনা

পরীক্ষায় ভালো নম্বর প্রাপ্তির আশায় আমরা মানসম্মত সহজ সরল ভাষায় রচনা খুঁজে থাকি। পঞ্চম থেকে এসএসসি ও এইচএসসি সহ সকল ক্লাসের শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প সমস্যা ও সম্ভাবনা রচনা নিয়ে তুলে ধরা হলো এই পোস্টে।

বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প সমস্যা ও সম্ভাবনা রচনা
পোস্ট সূচিপত্র

বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প সমস্যা ও সম্ভাবনা রচনা

বর্তমানে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প সমস্যা ও সম্ভাবনা রচনা পঞ্চম থেকে এসএসসি ও এইচএসসি সহ সকল ক্লাসের শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই রচনাটি প্রায় সকল পরীক্ষায় উত্তর করার জন্য আসে।  এই পোস্টে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প সমস্যা ও সম্ভাবনা রচনাটি খুবই সহজভাষায় এবং শিক্ষার্থীদের বোধগম্য করে রচিত হয়েছে। শেষ পর্যন্ত পড়ুন আর নিয়ে নিন খুবই সহজ ভাষায় বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প সমস্যা ও সম্ভাবনা রচনাটি।

আরো পড়ুন : স্বদেশ প্রেম রচনা সকল ক্লাসের

বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প সমস্যা ও সম্ভাবনা রচনা তে ব্যবহৃত পয়েন্টসমূহ

  1. ভূমিকা
  2. পর্যটন কি
  3. পর্যটনের ধারণা
  4. বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের আকর্ষণ 
  5. বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পের প্রকারভেদ  
  6. বাংলাদেশ পর্যটন শিল্প সম্ভাবনার প্রেক্ষাপট 
  7. বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পর্যটন শিল্পের গুরুত্ব 
  8. শিক্ষা ক্ষেত্রে ও জ্ঞানার্জনের পর্যটন শিল্পের গুরুত্ত 
  9. আন্তর্জাতিকভাবে পর্যটন শিল্পের গুরুত্ব 
  10. পর্যটন শিল্প বিকাশে করণীয় 
  11. বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পের সমস্যাসমূহ
  12. উপসংহার 

বাংলাদেশ পর্যটন শিল্প সমস্যা ও সম্ভাবনা


ভূমিকা

সুপ্রাচীন কাল থেকেই মানুষ দেশ বিদেশে ভ্রমণ করে আসছে। পৃথিবী দেখার দুর্নিবার নেশায় মানুষ সাত সমুদ্র তেরো নদি পারি দিয়ে ভ্রমণস্থানে যায়।বাংলাদেশ প্রকৃতির নন্দনকাননের সৌন্দর্যমণ্ডিত কোনাে সার্থক চিত্রশিল্পীর নিখুঁত চিত্রকর্মের সঙ্গে তুলনীয়। ব-দ্বীপ সদৃশ এ বঙ্গভূমির রয়েছে বিচিত্র ভূ-ভাগ এবং সমুদ্র শুনিত বিস্তীর্ণ উপকূল। বাংলাদেশের পর্যটন আকর্ষণের অভাব নেই। বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প সমস্যা ও সম্ভাবনা বিশ্বব্যাপী একটি দ্রুত বিকাশমান খাত হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। 

পর্যটন কি

মানুষ কখনােই এক জায়গায় স্থির থাকতে পারে না, পথ চলাতেই তার আনন্দ। দেশ-দেশান্তরে পরিভ্রমণ করে মানুষ তার অন্তর্নিহিত সৌন্দর্য পিপাসাকে নিবৃত্ত করে। এ পরিভ্রমণকে কেন্দ্র করেই গড়ে ওঠেছে পর্যটন শিল্প। জাগতিক সৃষ্টির দর্শনার্থে ব্যক্তির অনোপার্জনমূলক স্থানান্তর,অস্থায়ী অবস্থান এবং এর সাথে সম্পৃক্ত ক্রিয়া দিকে পর্যটন বলে।আমরা ইতিহাস থেকে জানতে পারি বিখ্যাত সব পর্যটক দের অধিকাংশ উপমহাদেশ থেকে এসেছিলেন।আজ পর্যটনের যে ধারণা তা মূলত প্রাচীনকালের ধারণার উপর প্রতিষ্ঠিত। 

পর্যটনের ধারণা

মানুষের একে অপরকে জানার আগ্রহ থেকেই পর্যটনের বিকাশ ঘটেছে। হয়ত পর্যটনের নামে নয়, কিন্তু পর্যটন বিষয়টি অনেক পুরাতন। মার্কোপােলাে, ইবনে বতুতা, ভাস্কো-দা-গামা, কলম্বাস, ক্যাপ্টেন কুক, ফা-হিয়েন, হিউয়েন সাং-সহ বিশ্ববিখ্যাত পর্যটকরা ইতিহাসে স্থায়ী হয়ে আছেন।সভ্যতা সংস্কৃতি সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান লাভের জন্য, কেউ কেউ অজানা ভূখণ্ডকে আবিষ্কারের জন্য ভয়কে তুচ্ছ করে দেশ পর্যটন করেছেন, পাড়ি জমিয়েছেন অজানার পথ। প্রাণের মায়া ত্যাগ করে অচেনা পথে পাড়ি জমিয়েছিলেন বলেই অনেক অজানা পাহাড়-পর্বত, মরুভূমি, মেরুদেশ অথবা অনেক ধ্বংসপ্রাপ্ত সভ্যতার সন্ধান পেয়েছিলেন। এসব কাহিনি পড়ে আজ মানুষের জ্ঞানের ভাণ্ডার পূর্ণ হচ্ছে, মানবসভ্যতা হচ্ছে সমৃদ্ধ।

বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের আকর্ষণ

 বাংলাদেশে পর্যটন শিল্প ব্যাপক সম্ভাবনা বিদ্যমান। বাংলাদেশ সুপ্রাচীন দেশ।বাংলাদেশী প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্ন প্রকারের পর্যটন স্থান বিদ্যমান এবং দেশের সকল পর্যটন কেন্দ্রসমূহ দেশ বিদেশের পর্যটকদের আকর্ষিত করে। 

বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প কে মোটামুটি পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়, যেগুলো নিম্নরুপ-

  • ক) প্রাকৃতিক বা বিনোদনমূলক পর্যটন 
  • খ. রোমাঞ্চকর ও পরিবেশ ভিত্তিক পর্যটন 
  • গ. সাংস্কৃতিক পর্যটন 
  • ঘ. ধর্মীয় পর্যটন 
  • ঙ. নৌ পর্যটন 

ক) প্রাকৃতিক বা বিনোদনমূলক পর্যটন: প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভােগ , শহরের যান্ত্রিক জীবনের বাইরে কিছুটা সময় কাটিয়ে আসা কিংবা হঠাৎ করে কোনাে নতুন পরিবেশের ছোঁয়া পাবার জন্য মানুষ ছুটে যায় প্রকৃতির কাছে।এ ধরণের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আমাদের বাংলাদেশে প্রচুর রয়েছে।সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের মনােরম সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটা। পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও সিলেটের পাহাড়ি অঞ্চল ও চা বাগান, তামাবিল, জাফলং, রাঙামাটির নয়নাভিরাম কৃত্রিম হ্রদ, সুন্দরবনসহ বিভিন্ন বনাপল। এছাড়াও রয়েছে উপকূলীয় দ্বীপাঞ্চল, বর্ণাঢ্য উপজাতীয় ও গ্রামীণ জীবনধারা।

খ) রোমাঞ্চকর ও পরিবেশ ভিত্তিক পর্যটন: ঐতিহাসিক ও আত্মিক সকল সম্পদেই বাংলাদেশ সমৃদ্ধ। পর্যটকদের আকর্ষণ করার মত এদেশে অনেক প্রাচীন পর্যটক কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়া হয়েছে পরিবেশ ভিত্তিক পর্যটন কেন্দ্র। সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকায় বন্যপ্রাণী এবং উদ্ভিতসম্ভার দেখা যায়। রাঙ্গামাটির নৌবিহার, মৎস্য শিকার, জলক্রীড়া, পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় ট্রেকিং, হাইকিং ইত্যাদির সুযােগ রয়েছে। 


গ) সাংস্কৃতিক পর্যটন: ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্বপূর্ণ স্থান পরিদর্শন সাংস্কৃতিক পর্যটনের পর্যায়ভুক্ত। মহাস্থানগড়, ময়নামতি, পাহাড়পুর, ঢাকার লালবাগের দুর্গ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, জাতীয় জাদুঘর, সােনারগাঁও জাদুঘর, রাজশাহীর বরেন্দ্র জাদুঘর, নাটোর ও পুঠিয়ার রাজবাড়ি এবং এমনি আরাে অনেক সাংস্কৃতিক ও প্রত্নতাত্মিক নিদর্শন রয়েছে বাংলাদেশে।  

ঘ) ধর্মীয় পর্যটন: ধর্মীয় পর্যটন মূলত বিভিন্ন ধর্মের অনুসারিগণ তাদের নিজ নিজ ধর্মের পবিত্র স্থানসমুহ পরিদর্শনকে বুঝায়। যেমন, মসজিদ, গির্জা, মন্দির, দরগাহ, কবর, মাজার ইত্যাদি। সকল ধরণের ধর্মীয় পর্যটনের দিক দিয়ে বাংলাদেশ মোটামুটি সমৃদ্ধ রয়েছে।

ঙ) নৌ-পর্যটন: আকর্ষণীয় পর্যটনের জন্য বাংলাদেশের নদনদী বিনোদনমূলক উপাদান হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে বহুকাল যাবৎ। বাংলাদেশ নদীমাত্রিক দেশ। ২৫৭টি ছােটবড় নদনদী বিস্তৃত হয়ে আছে সারাদেশ জুড়ে। নদীমাতৃক বাংলাদেশের প্রকৃত সৌন্দর্য অনেকাংশেই ফুটে ওঠে নৌভ্রমণের মাধ্যমে। এখান থেকেই প্রকাশ করা যায় সােনারবাংলার প্রকৃত।

আরো পড়ুন : বই পড়ার প্রয়োজনীয়তা রচনা

বাংলাদেশ পর্যটন শিল্প সম্ভাবনার প্রেক্ষাপট

সকাল থেকে অতিথিপরায়ণতা ও সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আসছে বাংলাদেশ। কিন্তু পর্যটকদের আকৃষ্ট করার মতো এখানে অনেক উপকরণ থাকলেও স্বাধীনতা পূর্বকালে এ ব্যাপারে কার্যরত কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।স্বাধীনতার পরে পর্যটন এর ওপর সবিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয় বিশেষ। বিশ্বের পর্যটনের ইতিহাস অতি প্রাচীন। ইতিহাস থেকে জানা যায় চতুর্দশ দশকের ফখরুদ্দিন শাহর শাসনামলে বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা সুদূর আফ্রিকার মরক্কো থেকে বাংলাদেশে এসেছিলেন।এর কিছুদিন পরে সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহর আমলে চীন থেকে হিউয়েন সাং তখনকার বাংলাদেশের রাজধানী সোনারগাঁও পরিভ্রমণে এসেছিলেন। ভাস্কো-দা-গামা পর্যটন করেছিলেন এশিয়ায়।ফলে এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে স্থাপিত হয়েছিল মৈত্রীবন্ধন। কলম্বাসের পর্যটনে নতুন মহাদেশ আমেরিকা আবিষ্কৃত হয়েছিল। আজও বিভিন্ন দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধন স্থাপনে অনন্য ভূমিকা পালন করে পর্যটন।

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পর্যটন শিল্পের গুরুত্ব

একটা কথা ষ্পষ্ট করে বলা যায় যে, পর্যটন শিল্প হলো বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে আসার অন্যতম মাধ্যম। ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ডসহ বিশ্বের এমন অনেক দেশ রয়েছে যাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মূল মাধ্যম হলো পর্যটন শিল্প। পক্ষান্তরে বাংলাদেশ বৈদেশিক মুদ্রা আনায়নে অনেক পিছিয়ে থাকায় পর্যটন শিল্প তা অর্জন করার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হতে পারে। 

আরো পড়ুন : শিক্ষার্থীদের জন্য বই পড়া অনুুচ্ছেদ রচনা

শিক্ষা ক্ষেত্রে ও জ্ঞানার্জনে পর্যটন শিল্পের গুরুত্ব

দর্শনীয় স্থান বা পর্যটন কেন্দ্র হলো বিনোদনের প্রধান মাধ্যম। বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জনের জন্য এটি বিশেষ প্রয়োজন। পাঠ্যপুস্তকে পড়ে জ্ঞান অর্জনের চেয়ে চাক্ষুস প্রদর্শন করে আত্বস্থ করা অনেক সহজ হয়। তাই দর্শনীয় স্থান বা পর্যটন কেন্দ্রগুলো সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের বাস্তব জ্ঞানার্জনের জন্য সেগুলোতে ভ্রমন করা প্রয়োজন। সে লক্ষ্যে প্রতি বছর প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের নিয়ে দেশের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান বা পর্যটন কেন্দ্রগুলো পরিদর্শন করার ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন। আর এই সব শিক্ষা সফর শিক্ষার্থীদের জন্য অনেক গুরুত্ব বহন করে। 

আন্তর্জাতিকভাবে পর্যটন শিল্পের গুরুত্ব

সারা বিশ্বজুড়েই এখন পর্যটন ব্যবস্থা নিয়ে ঘোরতর প্রতিযোগিতা চলছে। আয় বাড়াতে চাইলে আমাদেরও সেই প্রতিযোগিতায় সত্যিকারের প্রতিযোগীর মতো শামিল হয়ে পর্যটক আকর্ষণ করতে হবে। এজন্য অর্থ, মেধা ও অভিজ্ঞতাকে পুঁজি খাটিয়ে এই সম্ভাবনাময় শিল্পটিকে সবদিক থেকে আকর্ষনীয় করে তুলবার পদক্ষেপ নিতে হবে। পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য বিভিন্ন দেশ তাদের অতীত কীর্তি ও ঐতিহাসিক নিদর্শন শুধু সাজিয়েই তোলে নি, পর্যটকদের চাহিদা অনুযায়ী নতুন নতুন পর্যটন কেন্দ্রও গড়ে তুলেছে। ফলে এই সমস্ত কেন্দ্রে দেশি বিদেশি পর্যটকদের খুব ভীড় পরিলক্ষিত হয়। আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে, দেশের সাধারণ জনগণ অল্প ব্যয়ে পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে যেন পরিদর্শন করতে পারে। 

বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পের সমস্যাসমূহ

বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পে প্রচুর সমস্যা রয়েছে। এই সমস্যাগুলোর জন্যই এ দেশের পর্যটন খাত অদ্যবধি উঠে দাড়াতে পারছে না, যেমন, যোগাযোগ ব্যবস্থা, দর্শনীয় স্থান ও পর্যটন কেন্দ্রগুলার উন্নয়নে রাজনৈতিক অস্থিরতা, অনুন্নত অবকাঠামো, প্রশিক্ষিত ও যথোপযুক্ত জনবলের অভাব ইত্যাদি। এই সব সমস্যাগুলোর নিরসনে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প খাত হতে পারে অনন্য এক সম্ভাবনাময় খাত।

পর্যটন শিল্প বিকাশে করণীয়

কিছু প্রতিবন্ধকতা নিরসনে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে পরিপূর্ণভাবে বিকাশ লাভ করানো সম্ভব। যেমন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, সঠিক গণতান্ত্রিক প্রেক্ষাপট গঠন, পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, যথোপোযুক্ত জনবল নিয়োগ, দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি। সেই সাথে পরিত্যক্ত ও বন্ধ হয়ে যাওয়া পর্যটন কেন্দ্রগুলোকে সংস্কারপূর্বক পূণরায় চালু করাও অতিব প্রয়োজন।

উপসংহার

বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পতে অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। প্রত্যেকটি পর্যটন কেন্দ্রগুলোকে আরোও উন্নত করাসহ বন্ধ হয়ে যাওয়া কেন্দ্র গুলোর সংস্কার করে পূণরায় চালু করা প্রয়োজন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিক আমাদের এই দেশে ভ্রমনে এসে প্রচুর প্রসংশা করেছে। এই প্রসংশা ধরে রাখতে আমাদের সকলকে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প উন্নয়নে মনোনিবেশ করা প্রয়োজন তবেই বিশ্বের কাছে এই খাত মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে স্বক্ষম হবে।

শেষ কথা : বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প সমস্যা ও সম্ভাবনা রচনা

প্রিয় পাঠক, বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প সমস্যা ও সম্ভাবনা রচনা টি পড়ে নিশ্চই বুঝতে পেরেছেন রচনাটি অনেক সাবলীল ভাষায়, সহজ ভাষায় ও শিক্ষর্থীদের বোধগম্য করে রচিত হয়েছে। সেই সাথে রচনাটিতে বর্ণনার পয়েন্টগুলো বেশি করে দেয়া হয়েছে তাতে করে শতভাগ নম্বর প্রাপ্তির সম্ভাবনা রয়েছে। রচনাটি পড়ে ভাল লাগলে বন্ধুদের সাথে সেয়ার করবেন। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ফ্লোনেস্ট বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url